25.2 C
Dhaka
Tuesday, July 8, 2025

পিলখানা ট্রাজেডি ফেঁসে যেতে পারেন সোহেল তাজ

বিশ্বের ইতিহাসে সব চেয়ে নৃশংস ও মর্মান্তিক ঘটনার একটি বাংলাদেশের পিলখান ট্রাজেডি বা বিডিআর বিদ্রোহ। গত ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬শে ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন জওয়ান নিহত হন।

এ ঘটনা যখন ঘটে তখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন সাহারা খাতুন। আর সোহেল তাজ ছিলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। অভিযোগ রয়েছে, পিলখানা ট্রাজেডির ঘটনার পরিকল্পনায় যুক্ত ছিলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজও।

যদিও তার পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, ঘটনার সময় তিনি দেশের বাইরে ছিলেন। কিন্তু অভিযোগ রয়েছে, পিলখানা ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত ছিলেন তিনি।

আরও পড়ুনঃ  নামাজের সময় মসজিদে হামলা চালিয়ে ৪৪ জনকে হত্যা

দীর্ঘ ১৫ বছরে এসে পিলখানা ট্রাজেডি কিংবা বিডিআর বিদ্রোহের নতুন করে তদন্ত ও জড়িতদের বিচার দাবি করেছেন ওই ঘটনায় চাকুরিচ্যু ও কারাভোগ করা তৎকালীন বিডিআর জওয়ানরা।

এই ঘটনার চার বছর পর ২০১৩ সালের ৫ই নভেম্বর নি¤œ আদালত হত্যা মামলায় রায় ঘোষণা করে।
এই হত্যা মামলার মোট আসামির সংখ্যা ছিল ৮৫০ জন। নি¤œ আদালতের রায়ে ১৫২ জনকে মৃত্যুদ-, ১৬০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদ-, এছাড়া ২৫৬ জনকে ১৭ থেকে ১ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদে কারাদ- দেয়া হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ  যুবকের বুকে পরীমণি, ঘড়ির কারণে খেয়ে গেলেন ধরা!

মামলায় খালাস পেয়েছেন ২৭৮ জন। বাকি ৪ আসামী নি¤œ আদালতে রায় ঘোষণার আগেই মারা যান। এছাড়া রায় ঘোষণার পরে মারা যান আরও ১১জন।

ওই ঘটনায় বিডিআর নাম পেিবর্তন করে নতুন নাম রাখা হয় বর্যরি গার্ড বাংলাদেশ বা বিজিবি। সূত্র: ইনকিলাব

আপনার মতামত লিখুনঃ
সর্বশেষ সংবাদ
জনপ্রিয় সংবাদ